শিরোনাম
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১৭:০৮, ৬ এপ্রিল ২০২৫
রোববার (৬এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মিনহাজুর রহমানের আদালত এ রায় দেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী সাকিবুল ইসলাম বিষয়টি সংবাদমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, রাসেল এবং শামীমা পলাতক রয়েছেন। আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।
ইভ্যালি বিভিন্ন মাধ্যমে চমকপ্রদ সব বিজ্ঞাপন দিয়ে বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করত। মুজাহিদ হাসান ফাহিম নামে এক ভুক্তভোগী জানান, ‘ইভ্যালির আকর্ষনীয় বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে আমি তাদের প্রতিষ্ঠান থেকে ২০২১ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি ইয়ামাহা আর ওয়ান ফাইভ বাইক অর্ডার করি, এবং মূল্যও পরিশোধ করেন। তবে কর্তৃপক্ষ ৪৫ দিনের মধ্যে বাইকটি সরবরাহ করতে ব্যর্থ হয়।’
পরে মুজাহিদ ধানমন্ডি অফিসে যোগাযোগ করেন। কর্তৃপক্ষ পাঁচ লাখ টাকার চেক দেন। তবে ব্যাংক হিসাবে পর্যাপ্ত পরিমাণ অর্থ না থাকায় চেকটি নির্ধারিত তারিখে ব্যাংকে জমা না দিতে অনুরোধ করেন।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ রাসেলের কথা বিশ্বাস করে তিনি চেকটি ব্যাংকে জমা দেননি। পরে বাদী টাকা আদায়ের জন্য তাগাদা দিতে থাকেন। কিন্তু তারা কোনো টাকা তাকে ফেরত দেননি। এরপর লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েও কাজ হয়নি। এরপর মুজাহিদ হাসান ফাহিম ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে আদালতে রাসেল ও শামীমার বিরুদ্ধে মামলা করেন।