শিরোনাম
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১৯:১৫, ৬ এপ্রিল ২০২৫
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে, অর্থপাচার রোধে সরকারের কড়া নজরদারি এবং হুন্ডির মতো অবৈধ চ্যানেল ব্যবহার কমে যাওয়ায় প্রবাসীরা বৈধপথে টাকা পাঠাতে উৎসাহিত হচ্ছেন। এছাড়া আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে পরিবারের বাড়তি খরচের কথা বিবেচনায় রেখেও অনেকে বেশি পরিমাণ অর্থ পাঠিয়েছেন। এসব কারণেই মার্চে এত বড় অঙ্কের রেমিট্যান্স এসেছে।
এর আগে, করোনা মহামারির সময় ২০২০ সালের জুলাইয়ে সর্বোচ্চ ২৫৯ কোটি ডলার এবং ২০২৪ সালের ডিসেম্বরেও প্রায় ২৬৪ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল। চলতি বছর মার্চে তা ছাড়িয়ে গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে এসেছিল ১৯১ কোটি ৩৮ লাখ ডলার রেমিট্যান্স। এরপর আগস্টে আসে ২২২ কোটি ১৩ লাখ ডলার, সেপ্টেম্বরে ২৪০ কোটি ৪১ লাখ, অক্টোবরে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ, নভেম্বরে ২২০ কোটি, ডিসেম্বরে ২৬৪ কোটি, জানুয়ারিতে ২১৯ কোটি এবং ফেব্রুয়ারিতে এসেছে ২৫৩ কোটি ডলার।