শিরোনাম
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২:১৮, ৯ এপ্রিল ২০২৫
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব
তিনি বলেন, ৯ তারিখ সকাল থেকে বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিটের মূল প্রোগ্রামটা শুরু হচ্ছে। এই মুহূর্তে বাংলাদেশে অবস্থান করছেন প্রায় ৫০ টি দেশের ৬০০ জনের বেশি প্রত্যক্ষ বিনিয়োগকারী। ৯ এবং ১০ তারিখে ইনভেস্টমেন্ট সামিটের মূল প্রোগ্রামের পাশাপাশি ১১ ১২ ১৩ এপ্রিল বিনিয়োগকারীরা বিভিন্ন কোম্পানি, ইপিজেড স্পেশাল ইপিজেড হাইটেক পার্ক এবং বিভিন্ন স্টার্টআপ ভিজিট করবেন।
তিনি আরও বলেন, ইসরাইলি বাহিনীর জাতিগত নিধন এবং গণহত্যার প্রতিবাদে মার্চ ফর গাজা আয়োজন করা হয়েছে ১২ই এপ্রিল। যেহেতু ফিলিস্তিন আমাদের অন্তরে অত্যন্ত সংবেদনশীল জায়গা দখল করে আছে, আমার ধারণা এই মার্চে লক্ষ লক্ষ লোক হবে। আমরা এই প্রতিবাদ সমাবেশের মহৎ উদ্দেশ্যকে সম্মান করি।
১২ তারিখের কর্মসূচী এক সপ্তাহ পেছানোর অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, তথাপি একটা কথা বলতে চাই, আমাদের সম্মিলিত প্রতিবাদের অডিয়েন্স মূলত আন্তর্জাতিক রাজনীতি, কিন্তু বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ অর্থনীতি নয়। এমন অবস্থায় বিদেশি বিনিয়োগকারীদের উপস্থিতি, তাদের স্পেশাল ইপিজেড, ইপিজেড, হাইটেক পার্ক এবং স্টার্টআপ ভিজিট এর বিষয়গুলো সার্বিকভাবে বিবেচনা করে, মার্চ প্রোগ্রামটি ১২ তারিখের পরিবর্তে এক সপ্তাহ পিছিয়ে দেওয়া যায় কি না, এমন বিবেচনার জন্য বিনীতভাবে আয়োজকদের অনুরোধ করি।
এক সপ্তাহের মধ্যে ফিলিস্তিন বিষয়টি কোনভাবেই হারিয়ে যাবে না বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ইতিমধ্যেই মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ইজরায়েলি বর্বরতার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ অত্যন্ত দরকারি। পাশাপাশি দেশে স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম, ব্যবসা এবং বিনিয়োগ পরিবেশ সৃজন করাও জরুরী। ফিলিস্তিন মুক্তি পাক। আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলন ২০২৫ সফল হোক।