শিরোনাম
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২:০৫, ২৩ এপ্রিল ২০২৫
ছবি: সংগৃহীত
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে উপস্থিত ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। ড. ইউনূসের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন এবং দুদকের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট আসিফ হোসাইন।
২০২৩ সালের ৩০ মে মামলাটি দায়ের করেন দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান। মামলার তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, অভিযুক্তরা ২৫ কোটি ২২ লাখ টাকা আত্মসাৎ করে অবৈধভাবে স্থানান্তর করেছেন, যা মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে দণ্ডনীয় অপরাধ।
পরবর্তীতে ২০২৩ সালের ১২ জুন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ মামলাটিতে ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ দেন। ওই আদেশ চ্যালেঞ্জ করে ইউনূসসহ সাতজন হাইকোর্টে আবেদন করলে, ১১ জুলাই শুনানি শেষে আদালত তা খারিজ করে দেন।
পরে ড. ইউনূস আপিল বিভাগে আবেদন করেন। তার আইনজীবীর বক্তব্য অনুযায়ী, মামলা প্রত্যাহারের কোনো বৈধতা ছিল না। অভিযোগ ছিল শ্রমিকদের পাওনা টাকা সরাসরি তাদের অ্যাকাউন্টে বিতরণের বিষয়ে, যা কোম্পানির অর্থ নয়। এই মামলায় তাকে হয়রানি ও অপমান করতেই টার্গেট করা হয়েছে বলে দাবি করা হয়।
ড. ইউনূস নিজেও এই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে বলেন, ‘আমি আইনের মাধ্যমে মোকাবিলা করব। যদি দোষী প্রমাণিত হই, তাহলে শাস্তি মেনে নেব।’