শিরোনাম
ক্রীড়া প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রকাশ: ১৫:৪৪, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | আপডেট: ১৬:৩০, ২০ এপ্রিল ২০২৫
লাঞ্চের পরের সেশনে খেলা হয়েছে ২৬ ওভারে। ৭০ রান তুলতে বাংলাদেশ উইকেট হারিয়েছে ৫টি। জিম্বাবুয়ের হয়ে সবচেয়ে বেশি ভুগিয়েছেন ওয়েলিংটন মাসাকাদজা। এই বাঁহাতি স্পিনার ৬ ওভার হাত ঘুরিয়ে ৩ মেডেনে মাত্র ৭ রান দিয়ে নিয়েছেন ৩ উইকেট। জাকের আলী ১০, হাসান মাহমুদ ৪ রানে অপরাজিত আছেন।
সকাল থেকেই এক প্রান্ত আগলে রাখছিলেন মুমিনুল হক। কিন্তু ফিফটির পর ধৈর্য ধরে রাখতে পারলেন না। শুধু মুমিনুলই নন, তাঁর আউটের পর যিনি নেমেছিলেন, সেই মিরাজও আউট দ্রুতই।
ক্যারিয়ারের ২২তম ফিফটি করা মুমিনুল ওয়েলিংটন মাসাকাদজার বলে মিড উইকেটে ক্যাচ দিয়েছেন (১০৫ বলে ৫৬)। পরের ওভারে মুজারাবানির শর্ট বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ মিরাজের (৪ বলে ১)।
এর আগে, মধ্যাহ্নভোজের বিরতি আধঘণ্টা বেশি লম্বা হলো। সকালে ঘণ্টাখানেক খেলা হওয়ার পর আকাশ মেঘলা হয়ে গিয়েছিল, জ্বলেছে ফ্লাডলাইট। বিরতির সময়ে চলে আসে বৃষ্টি। গুঁড়ি গুঁড়ি ওই বৃষ্টি বেশিক্ষণ থাকেনি। মাঠ শুকাতেও তেমন সময় লাগেনি তাই।
বাংলাদেশের শুরুটা ভালোই ছিল। দুই ওপেনার অনেকটা নির্বিঘ্নেই ইনিংসের প্রথম ৮ ওভার পার করেন। ইনিংসের নবম ওভারে প্রথমবার বোলিংয়ে এসে সাদমানকে ফেরান নিয়াউচি। ড্রাইভ খেলতে গিয়ে গালিতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন এই পেসার। নিজের করা দ্বিতীয় ওভারে নিয়াউচি আউট করেন মাহমুদুলকে। গুড লেংথের ষষ্ঠ স্টাম্পে করা বলটিতে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়েছেন মাহমুদুল। তিনি ফিরেছেন ১৪ রানে।
মুমিনুলও তখনই ফিরতে পারতেন। তবে মুজারাবানির করা চতুর্থ স্টাম্পের শর্ট ডেলিভারি মুমিনুলের ব্যাট ছুঁয়ে উইকেটকিপার নিয়াশা মায়াভোর হাতে যায়। বলটি গ্লাভসে রাখতে পারেননি মায়াভো।